ধ্রুবর কোনো দোষ নেই। সব দোষ আমার। ওইযে বললাম না?

ধ্রুবর কোনো দোষ নেই। সব দোষ আমার। ওইযে বললাম না? বলল'ছিঃএভাবে সুন্দর করে গেলে ছেলেটা তো তোর দিকে তাকাবেই না সুন্দর করে  মধু।একদম ফকিন্নি লাগছে তোকে।থাক সুন্দর করে কথা বলার দরকার নেই কেটে পড়।"ইয়াদ দূরে থাকা আবার পরুন অবস্থায়ই মধু সুন্দর করে কেটে আবার পরুন পড়লো।অথচ দূর থেকে ইয়াদ হাত নাড়িয়ে দাড়াতে সুন্দর করে  বলল কিন্তু মধু।

সেটা দেখতে পেলো না সুন্দর করে এমম আচরণে ইয়াদ ভ্রু কুঁচকে বলল"আবার পরুন মেয়েটা আমাকে ইগনোর করলো কেনো?"নাকি সুন্দর করে  অন্যকোনো কারণ!ইয়াদ অতো না ভেবে আবার পরুন  নিজেদের ফ্ল্যাটে চলে গেলো।নাস্তা করে সুন্দর করে  ভার্সিটিতে যেতে হবে।মধু নাস্তা করে আবার পরুন বেরিয়ে যেতে নিলেই ওর মা বলল"মধু,এই নে সুন্দর করে ক্ষীর আর পায়েসটা।

তিনতলায় নতুন আবার পরুন ভাড়াটিয়াদের দিয়ে আয়।"কেনো?"নতুন সুন্দর করে কেউ আসলে দিতে হয়।তাছাড়া আমরা আবার পরুন প্রতিবেশী।তাই ভালোমন্দ রান্না করলে দেওয়া সুন্দর করে উচিত।"মধু মায়ের হাত থেকে বাটিটা নিয়ে আবার পরুন বেরিয়ে গেলো।

তিনতলায় এসে সুন্দর করে কলিং বেল চাপলো।একটু পর কেউ একজন আবার পরুন  দরজা খুললো।মধু সামনে তাকাতেই সুন্দর করে  দেখলো তার ক্রাশ বয় দাড়িয়ে আছে।মধু আবার পরুন  উত্তেজনার চোটে কিছু বলতেও পারছে না। সুন্দর করে তবুও কষ্ট করে বলল"মা পাঠিয়েছে।"ইয়াদ আবার পরুন মধুর হাত থেকে বাটিটা।

নিতে গিয়ে ওর হাত  সুন্দর করে মধুর হাতে টাচ লাগলে ইয়াদ দ্রুত সরিয়ে বাটিটা আবার পরুন নিয়ে ঘরে দিয়ে আসলো।আর সুন্দর করে এদিকে মধু লজ্জায় লাল,নীল,বেগুনী,হলুদ সুন্দর করে  হতে লাগলো।আর ইয়াদ আসার আগেই আবার পরুন  চলে গেলো।কারণ আরো কতক্ষণ দাড়ালে সুন্দর করে  বোধহয় মধু একবারে  আবার পরুন মাটিতে মিশেই যাবে।

ইয়াদ বাটিটা ফিরিয়ে সুন্দর করে দিতে আসলো কিন্তু দরজায় আবার পরুন  কেউ নেই।ওমা!গেলো কোথায়!ইয়াদ বাটিটা আবার ঘরে সুন্দর করে রেখে এসে নিজের ব্যাগটা নিয়ে বেরিয়ে আবার পরুন পড়লো।আজও আরিয়া নেই।সন্ধ্যা হয়ে আবার পরুন গেছে।মধু কোচিং থেকে বেরিয়ে ভাবতে আবার পরুন লাগলো কি করা।

যায়!আজও যদি সুন্দর করে কালকের মতো কিছু হয়!মধু হাটতে হাটতে আবার পরুন ওই রাস্তাটায় পৌঁছে গেলো।কিন্তু আজ সুন্দর করে কোনো ছেলে নেই আশেপাশে।মধু আল্লাহর সুন্দর করে  নাম নিয়ে হাঁটা শুরু করলো।আর মনেমনে আবার পরুন বলল আরিয়া যতোদিন না আসে সুন্দর করে  ততদিনে সে।

মোটামুটি জোরে হাটার আবার পরুন ফলে তাড়াতাড়ি চলে আসলো মধু আরসুন্দর করে  আল্লাহর রহমতে কোনোসুন্দর করে  সমস্যাও হয় নি!

বাসায় এসে প্রতিদিনে রসুন্দর করে  মতো ফ্রেশ হয়ে পড়তে বসলো।কিন্তু আবার পরুন  পড়ায় মন বসছে না।

কালকের মতো আজও আবার পরুন যদি কিছু খাবার পাওয়া যায়!ইশ!সুন্দর করে সেইজন্য মধু জানালার কাছে এসে বসলো।সুন্দর করে এমনিতে বাসায় মা পায়েস,ক্ষীর রান্না আবার পরুন  করেছে কিন্তু এভাবে খাওয়ার মজাটাই সুন্দর করে আলাদা।অপেক্ষা করতে করতে সেই কাঙ্ক্ষিত আবার পরুন    সময়টা চলে এসেছে।মধু খেয়াল আবার পরুন করলো একটা ঝুড়ি।

আস্তে আস্তে নিচের সুন্দর করে দিকে নামছে।মধু খপ করে ধরে ফেললো। আবার পরুন তারপর ঝুড়িটা ঘরে নিয়ে এলো।আজকে সুন্দর করে পিঠা!তাও পুলি পিঠা!মধু জিহ্বা দিয়া ঠোঁট আবার পরুন চেটে বলল"এখন থেকে এই খাবার সুন্দর করে  আমার।"মধু চিরকুট টা।

নিয়ে খুললো চিরকুটে আবার পরুন লিখা ছিলো আমি তোমার সাথে রাগ সুন্দর করে করেছি।তুমি আমার একটা ফোনও ধরো আবার পরুন নাই।কিন্তু তবুও অনেক কষ্ট করে আবার পরুন  তোমার জন্য বানাইছি।বইলো কেমন হইছে।মধু সুন্দর করে চিরকুট টা পড়ে আরেকটা কাগজে আবার পরুন লিখলো আ'ম সরি।

সোনা।আসলে অনেক সুন্দর করে বিজি ছিলাম তো তাই।রাগ করে না পাখি।আর সুন্দর করে পিঠাগুলো অনেক মজা হইছে।আরো আবার পরুন  কয়েকটা দিও।"তোমার"ইয়াদ আবার পরুন চিরকুটটা ভাজ করে পিঠাগুলো খেয়ে  সুন্দর করে  প্লেট আর চিরকুট ঝুড়িতে রেখে আবার দড়িতে আবার পরুন ঝুলিয়ে দিয়ে।

আসলো। হঠাৎ মনে দিয়ে। আবার পরুন পড়লো বারান্দায় ছেলেটার আবার পরুন জ্যাকেট টা শুকাতে দিয়েছিলো।সেটা সুন্দর করে আছে কি না!নাকি মা দেখে ফেলেছে।মধু দৌড় আবার পরুন চলে গেলো বারান্দায়।গিয়ে দেখে জ্যাকে টসুন্দর করে  টা ওখানেই আছে।মধু।