মশা উড়ে যাচ্ছে কানের পাশ দিয়ে। পাঁচিলের উপর রাখা চায়ের কাপটা মৃদু মৃদু ধোঁয়া ছাড়ছে। - Video download

Header Ads

মশা উড়ে যাচ্ছে কানের পাশ দিয়ে। পাঁচিলের উপর রাখা চায়ের কাপটা মৃদু মৃদু ধোঁয়া ছাড়ছে।



ঘড়িতে এখন দশটা বাজে। দশটা উনিশ। আমার ছোট্ট সাবলেট ঘরের বারান্দায় রাজ্যের অন্ধকার। দুই একটা।মশা উড়ে যাচ্ছে কানের পাশ দিয়ে। পাঁচিলের উপর রাখা চায়ের কাপটা মৃদু মৃদু ধোঁয়া ছাড়ছে।

আমি কাঠের চেয়ারে পা তুলে বাবু হয়ে বসে আছি। বহুদিন চুল বাঁধা হয় না। খোলা চুলগুলো পাটের রোঁয়ার।মতো রুক্ষ। উড়ছে এলোমেলো। কাঁধ থেকে গড়িয়ে পড়া ওড়নায় মন খারাপের স্পর্শ। চায়ের কাপের পাশেই ভাঁজ করা একটা সুন্দর কাগজ। সকালের খবরের কাগজের সাথে।

এসেছে। নীলা আপুর ভাষ্যমতে, নিচের তলার কুঁকড়া চুলের ছেলেটা নিজ দায়িত্বে দিয়ে গিয়েছে। আমি কাগজটা পড়েছি। ধবধবে সাদা কাগজের মাঝ বরাবর।

খুব সুন্দর করে লেখা হয়েছে, ' আপনি অনেক সুন্দর করে কথা বলতে পারেন। আপনার কথাগুলো মনখারাপ করে দেওয়ার মতো সুন্দর।' আমি দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। বামহাতের কব্জির গোড়ায় প্রায় মিলিয়ে।

যাওয়া রেখাটা স্পর্শ করে অন্ধকার আকাশের দিকে চেয়ে রইলাম। মন খারাপ করে দেওয়ার মতো সুন্দর! তাই তো। আজকের আকাশটাও কেমন মন খারাপ করে দেওয়ার মতো সুন্দর। কিন্তু, মন খারাপ কী কখনো সুন্দর হয়? কই, আমার তো হয় না। এই যে দীর্ঘ অন্ধকারে ডুবে।

আছি। এই দীর্ঘ অন্ধকারটাকে তো কখনো সুন্দর মনে হয় না। সুন্দর মনে হয় না আগস্ট থেকে গোটা জানুয়ারি মাস। তার আমার বিচ্ছেদের কঠোর নির্যাস।আগস্টের সেই দুপুরে শুভ্র ভাইয়ের সাথে কঠিন এক রফাদফা হওয়ার পর ঝুপ করেই শান্ত হয়ে গেলাম।

আমি। বাসায় ফিরে ঘরে খিল এঁটে ভাবতে গিয়ে বুঝলাম, কেঁদেকেটে মরে যাওয়ার মতো কিছু ঘটেনি।শুভ্র ভাই আমাকে তার জীবন থেকে আউট করে দিলেই দুঃখের সাগরে ভেসে যেতে হবে এমন কোনো ব্যাপার।

নেই। উনি অত্যন্ত ফালতু একটা মানুষ। উনার জন্য কেঁদে কেটে সমুদ্র বানানোর কোনো মানে হয় না।উঠলাম। পৃথিবীর সমস্ত দোষ তার ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে ভারমুক্ত হতে চাইলাম। মস্তিষ্কের শিরায় শিরায় ছড়িয়ে।

পড়ল অপ্রতিরোধ্য রাগ। নাকি রাগের আড়ালে লুকিয়েথাকা অবুঝ অভিমান? আগষ্টের সেই গনগনে দুপুরেইকঠোর এক সিদ্ধান্ত নিলাম আমি, শুভ্র ভাইকে।

নিয়ে আর এক মুহূর্ত নয়। পৃথিবীতে তাসনিমদের অভাব অভ্যাস ছিল, ভালোবাসা নয়।মতো ভালবাসতো!! আবার পরুন জানো আমার নাম কী??? নীলা বললো কী নাম সুন্দর করে বলেছে  তোমার??? আমার আবার পরুন নাম জুনায়েত! নীলা চমকে উঠলো জুনায়েত!?  সেই সুন্দর করে বলেছে জুনায়েত যে আমাদের আবার পরুন ভার্সিটির ফাস্ট বয় ছিলো!! হ্যা আমি সুন্দর করে বলেছে  সেই জুনায়েত!!!!

কিন্তু তুমি তো  আবার পরুন হারিয়ে  গিয়েছিলে!!! ( - যারা গল্প পরতে সুন্দর করে বলেছে  ইচ্ছুক তারা , আমার আইডিতে  বা আমার আবার পরুন পেজে ফলো  দিন বা রিকুয়েষ্ট পাঠিয়ে সাথে সুন্দর করে বলেছে থাকুন। আরো ভালো ভালো গল্প পরতে আবার পরুন চাইলে আমার।

পেজে ফলো দিয়ে রাখুন )সুন্দর করে বলেছে তাহলে তুমি এখানে কী করে এলে?জুনায়েত আবার পরুন  এর আত্মা  বললো আমি সুন্দর করে বলেছে  হারিয়ে যায়নি আমাকে মেরে ফেলা আবার পরুন হয়েছে!? নীলা।

বললো আমি কিছুই বুঝতেসুন্দর করে বলেছে  পারছি না!! তুমি আমকে সব আবার পরুন  খুলে বলতো!!!নীলা আমি তোমাকে খুব সুন্দর করে বলেছে ভালবাসতাম,!! নীলা বললো কিন্তু এই আবার পরুন কথাটা তুমি তো আমাকে কখনো সুন্দর করে বলেছে বলোনি!!!ও বললো হুম বলিনি!! কিন্তু আবার পরুন বলতে গিয়েছিলাম!!

তোমাকে যে বড় লোকের আবার পরুন ছেলেটা মানে রানা পছন্দ করতো সুন্দর করে বলেছে সে বলতে দেয়নি!!!নীলা বললো আবার পরুন  কিন্তু রানা তো মারা গিয়েছে!!!  ও বললো সুন্দর করে বলেছে  ও মরেনি আমি ওকে মেরে সুন্দর করে বলেছে  ফেলেছি!!!আমি।

যে তোমাকে ভালবাসতাম আবার পরুন  এই কথাটা তুমি জানার আগেই!!! রানা আবার পরুন  ওই গুন্ডা ছেলেটা জেনে যাই!!!! দিনটা সুন্দর করে বলেছে ছিলো শনিবার!!  হালকা বৃষ্টি আবার পরুন হচ্ছিলো!!! আমি এক গুচ্ছ ফুল হাতে সুন্দর করে বলেছে তোমার কাছেই।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.