আমি লাফিয়েভালো করে মন দিয়ে পরুন
আমি লাফিয়েভালো করে মন দিয়ে পরুন উঠে রনিকে ডাকতে লাগলাম। এরপর ওর মাথা তুলতেই দেখি, রনির চোখটা কেও খুলে নিয়ে গেছে। আর রনির নাক বেয়ে রক্ত ঝরছে। আবার পরুন সবচেয়ে বড় কথা,রনি গেছে।
ভালো করে মন দিয়ে পরুন আমি পুরো স্তব্ধ হয়ে গেলাম। চারপাশে কেমন যেনো ঝাপসা ঝাপসা লাগছে। চোখমুখ লাল হয়ে আছেভালো করে মন দিয়ে পরুন আমার। ফেসে গেছি আমি ১১ঃ২৫ মিনিটে৷ আমি বের হতে চাই
এই অভিশাপ ভালো করে মন দিয়ে পরুন থেকে৷ কিন্তু কিভাবে। কে করবে আমাকে সাহায্য৷ আমার জানামতে আমি কখনো আবার পরুনকারো ক্ষতি করিনি। কখনো কারো মনে কষ্ট দেইনি৷ তাহলে কেনো। আর যে।
মেয়েটাকে মায়াজালে ভালো করে মন দিয়ে পরুন দেখেছি৷ এই মেয়েটার আবার পরুনসাথে আমার শুধু ৩ দিনের পরিচয়। তবুও অনেক ভাল ছিলো। তবে এই মেয়েটাকে কেনো আবার পরুন দেখলাম আমি৷ আমি ভাবতে পারছিনা। আমার মাথায় কিছু আসছে না।
আমি নিতে পারছিনা। আবার পরুন পাগল হয়ে যাবো আমি। বের হতে চাই এই ১১ঃ২৫ মিনিট থেকে। ভাবনার মাঝেইভালো করে মন দিয়ে পরুন আমার চোখে পড়ে দরজা নিজে নিজে খুলে যায়। দরজার বাহিরেই সেই বাচ্চা আবার পরুন ছেলেটাকে আমি।
দেখতে পাচ্ছি। বাচ্চা ছেলেটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে। খুব ভালো করে মন দিয়ে পরুন অসহায়ের চোখে তাকিয়ে আছে। যেনো তার মনেও আমার মত অনেক কষ্ট। আমি বসা ভালো করে মন দিয়ে পরুন থেকে উঠে ওর দিকে এগিয়ে যাই। বাচ্চা ছেলেটা আমার চোখের।
দিকে এক নজরে আবার পরুন তাকিয়ে আছে। আমি ওর সামনে গিয়ে হাটু গেড়ে বসে যাই। এরপর দুই হাত জোড় করে বিনতি আবার পরুন করতে লাগলাম,
- কি করেছি আমি বলো? আমার অপরাধ কি? আমাকে কেনো এতো বড় আবার পরুন শাস্তি দিচ্ছো। আমি যদি কখনো কোনো ভুল করে থাকি,তবে আমি ক্ষমা চাচ্ছি। দয়া করে আমাকে মুক্তি দাও,প্লিজ।
আমার কথা শুনে বাচ্চা ভালো করে মন দিয়ে পরুন ছেলেটা আমার দিকে তাকিয়েই রইলো। আমি ওর দিকে তাকিয়ে আবার কিছু আবার পরুন বলতে যাবো,কিন্তু সে আর সুযোগ দিলোনা আমাকে। বাচ্চা ছেলেটা আমার থেকে চোখ সরিয়ে আবার পরুন উল্টো দিকে তাকায়৷
এরপর ঘাড় ফিরিয়ে সে চলে যাচ্ছে। আমি ওর যাওয়া দেখে যাচ্ছি। সে তার ভালো করে মন দিয়ে পরুন ছোট ছোট পা গুলোকে ধীরে ধীরে নাড়িয়ে এগিয়ে যেতো লাগলো। পায়ে আবার পরুন স্যান্ডেল নেই। আমি আর কি ভাববো। ভাবার মতো কিছুই পাচ্ছিনা।
এই বাচ্চা ছেলেটাই একমাত্র আবার পরুন আমার সকল সমস্যার কারণ।আর এই বাচ্চাটাই আমাকে জানাতে পারে কেনো আমার সাথে এমন হচ্ছে। ভালো করে মন দিয়ে পরুন আমি বসা থেকে উঠে ওর পিছু নিতে লাগলাম। আমার কিছু করার নেই। আমার আর আবার।
পরুন কোনো উপায় নেই। আমি নিতে পারছিনা,আটকে থাকতে পারছিনা ভালো করে মন দিয়ে পরুন এই সময়ের বেড়াজালে৷ ভালো করে মন দিয়ে পরুন বাচ্চা ছেলেটাকে খেয়াল করলাম জঙ্গলের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমিও পা দিলাম জঙ্গলের আবার পরুন।
সীমানায়। করবো বা কি। আমার পরিস্থিতির চেয়ে মৃত্যুই ভালো। যদি এই বাচ্চার পিছন নিয়ে আমাকেভালো করে মন দিয়ে পরুন মরতে হয় তবে মরবো। কিন্তু আমাকে এইটা জানতে হবে কেনো আমি এই অভিশাপের আবার পরুন শিকার হচ্ছি। কেনো আমার জীবনটা ১১ঃ২৫ এ আটকে গেছে। হয়তো আমাকে বাচতে হবে,নয়তো এই রহস্যের কারণ জানতে হবে।
বাচ্চা ছেলেটা জঙ্গলের আবার পরুন আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে হেটে অনেক গভীরে চলে এসেছে। আমি তার পিছু নিতে নিতে নিজেওআবার পরুন চলে এসেছি। আচমকা ছেলেটা তার পা চালানো বন্ধ করে দেয়৷ আমিও থমকে।
দাড়াই। মাথাটা আবার পরুন তুলে তাকিয়ে দেখি,ছেলেটার ঠিক সামনে একটা বৃদ্ধ লোক দাঁড়িয়ে আছে৷ বৃদ্ধ লোকটা ভালো করে মন দিয়ে পরুন শুধু বৃদ্ধ লোক নয়। মনে হচ্ছে কোনো পীর৷ উনার সাদা সাদা দাড়িগুলা নাভি অব্দি আবার পরুন নেমেছে।
গায়ে একটা সাদা পাঞ্জাবি পীড়ন করেছে। পাঞ্জাবি এতোটাই লম্বা যে,উনার পায়ের আবার পরুন গোড়ালি দেখা যাচ্ছেনা। বৃদ্ধ লোক দেখতে অনেক সুন্দর, তবে উনার চোখগুলো কেমন আবার পরুন একটা লালসা। হাত ও দেখা যাচ্ছেনা,পাঞ্জাবির হাতা এতোই লম্বা যে,হাতের আঙ্গুলও ঢাকা পড়েছে।ভালো করে মন দিয়ে।
পরুন বাচ্চা ছেলেটা আরেকটু যেয়ে বৃদ্ধ লোকের পাশে দাঁড়ায়। এরপর পিছনঘুরেআবার পরুন আমার দিকে আঙুল তুলে। আমি শুধু দেখে যাচ্ছি,কিছু বুঝে উঠতে পারছিনা। তবে এইটা বুঝতেছিআবার পরুন,বাচ্চা ছেলেটা আমাকে ইঙ্গিত করে কিছুআবার পরুন একটা বলছে। তখনি বৃদ্ধ লোক আমাকে বলল।
- আবার পরুন১১ঃ২৫ এর জার্নি কেমন কাটছে তোর?
( বৃদ্ধ লোকের কথায় অনেক আবার পরুন ভয়ানক হুংকার আমি উপলব্ধি করে যাচ্ছি। উনার গলার কন্ঠ অনেক ভয়ানক। ভালো করে মন দিয়ে পরুন মোটা আর যেনো ৪-৫ টা কন্ঠ এক করে উনি আমাকে প্রশ্ন করলো।
আমিও জবাব দিলাম) আবার পরুন কেনো? কি দোষ আমার? ১১ঃ২৫ এভালো করে মন দিয়ে পরুন আমাকে ফাসানোর মানে কি? আমি তো কোনো অন্যায় করিনি? কখনো কাওকেআবার পরুন কাদাইনি? তাহলে কেনো? আমার পিছু কেনো নিয়েছেন? কি দোষ আমার।আজ থেকে 1 বছর ভালো করে মন দিয়ে পরুন আগের কথা।
কক্সবাজার হানিমুনে গিয়েছিস। মনে আছে তোর?হ্যাঁ, কেনো থাকবেনা। আবার পরুনআমার বউকে নিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু ওটার সাথে এইটার কি সম্পর্ক? কি কি ঘটেছিলোআবার পরুন মনে আছে তোর? হুম আছে তো। বল তো?
আবার পরুনচলুন, রিয়াজের মুখে বলা ঘটনা আমরা স্পষ্ট জেনে নিচ্ছি।কি হয়েছিলো সেদিন,জানতে হলে ফিরে যেতে আমাদের ১ভালো করে মন দিয়ে পরুন বছর আগে। তাহলে যাওয়া যাক?)
নতুন ভালো করে মন দিয়ে পরুন নতুন বিয়ে করেছে। প্রায় ৬ বছর প্রেমের পর তাজকিয়া নামক মেয়েটিকে ঘরের বউ বানায় আবার পরুনরিয়াজ। বিয়ের মাত্র ৪ দিন পরেই রিয়াজ তাজকিয়াকে জানায় তারা কক্সবাজার হানিমুন করবে।আবার পরুন তাজকিয়াও বেশ খুশি। এর আগে তাজকিয়া কখনো কক্সবাজার।
আসেনি। আবার পরুন প্রথম বিয়ে,প্রথম হানিমুন,প্রথম সরাসরি সমুদ্র দেখা একটা আলাদা ব্যাপার আছে। কথামতো ওরা চলেও ভালো করে মন দিয়ে পরুন আসে। কক্সবাজার কলাতলী নেমে ওরা সাইমুন হোটেলে রুম বুকিং করে৷ আবার পরুন রুমে গিয়েই ক্লান্ত দেহ নিয়ে বিছানায় লেপ্টে পড়ে রিয়াজ। আর তাজকিয়া।
ওয়াশরুমে ফ্রেশ হতে যায়। ভালো করে মন দিয়ে পরুন এইভাবে ফ্রেশ হয়ে ফ্রী হতে সময় হয়ে যায় সন্ধ্যা। রিয়াজ তাজকিয়াকে বলল,আবার পরুন সন্ধ্যা তো হয়ে গেছে। চলো আজ শুয়ে যাই। ভালো করে মন দিয়ে পরুন কাল বীচের পাশে গিয়ে ঘুরবো। আমার তো ক্ষুদা লেগেছে।
রিয়াজ। ওকে চলো, আবার পরুন ২য় তলায় রেস্টুরেন্ট আছে। কিছু খেয়ে আসি। আহহ আমার গ্যাস জমেছে পেটে। বেশি খেতে আবার পরুন পারবো না৷ কমই খেয়ো।। আবার পরুন রিয়াজ আর তাজকিয়া চলে আসে রেস্টুরেন্টে। ঠিক তখনি আচমকা একটা লোক।
রিয়াজদের আবার পরুন টেবিলের পাশে এসে দাঁড়ায়। রিয়াজ লোকটার দিকে তাকিয়ে রইলো। লোকটা বলল,ক্যান আই ভালো করে মন দিয়ে পরুন সিট হেয়ার? রিয়াজ একটু অবাক ভালো করে মন দিয়ে পরুন হয়ে বলল,বাট আই ডিড নট নো ইয়ু ফ্রেন্ড ক্যান থিঙ্ক। ওকে শিওর। আবার পরুন লোকটা একটা চেয়